যে কোন মেয়ে পাঁচ মিনিটে বশ করার মন্ত্র (পরীক্ষিত বিদ্যা)

 

যেকোন মেয়ে বশ করতে এখানে ক্লিক করুন

গুয়া পান বশীকরণ
মন্ত্রঃ

বামুনহাটির পান মেঘবর্ণ হয়।

শ্রীদুর্গা আসিয়া পান তথায় তুলয় ।।

মহাকাল পাশে থাকি উঁকি মারি চায় ।

ভুত-প্রেত দৈত্য-দানা নাচায়ে তথায় ।

আমার এই পানপড়া পেয়ে যে সন্ধান ।

আমার পাছে পাছে হয় সে ধাবমান ।।

নাচে মহাকাল আর নাচে মহাকালি ।

তাথৈ তাথৈ মুখে দেয় হাতে তালি ।।

জয় জয় শ্রীদুর্গা মা দাও আমায় বর ।।

আমার এই পান পড়া উমকীকে ধর ।

খায় বাঁ না খায় যদি হাতে করে ধরে ।

উমকীর চৌদ্দ প্রান তাহাতেই পুড়ে ।

অন্যের আঞ্জা নহে শ্রীদুর্গা মার আঞ্জা ।

নড়ে যদি ইহা কভূ গিয়া ঠায়ে ধস ।

এই পাল পাড়াপাড়ায় উমকী হয় মোর বশ ।।

কার আঞ্জে…?

দেবি শ্রীদুর্গার আঞ্জে ।

কার আঞ্জে…?

শ্মশানচারী শিবের আঞ্জে ।।


নিয়মঃ শিবচতুর্দ্দশীর রাত্রে অপমার্গের মূল উত্তোলন করিয়া আনবে । তারপর উহা
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করিয়া কাটিয়া ছায়াতে শুষ্ক করিয়া লইবে । তাহার পরে হামান দিস্তায়
উত্তমরূপে চূর্ন করিয়া রাখিয়া দিবে । তারপর নানাবিধা মশলা সহযোগে গুয়াপান (ছাচিপান)
সাজিয়া উহাতে ঐ চূর্ণ সামান্য দিয়া ঐ পান সাতবার উক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করিয়া
কৌশলে পূর্ব্বক সে নারীকে খাইতে দিবে সে চিরকালের মতো তোমার একান্ত বশীভূতা হইয়া
থাকিবে ।। উমকীর স্থলে উক্ত নারীর নাম উচ্চারন করতে হবে ।


চিনার সিন্দুর
বশীকরন মন্ত্রঃ

গিরিরাজ কুমারী উমা তুমি মহামায়া ।

সকলের দেহ মাঝে হও উমা কায়া ।

দক্ষালয়ে তুমি উমা দেহত্যাগ ফেলে ।

মরতের দুঃখ কত হেরিতে না না পেলে ।

কর্মফল যাহা ছিল নহে নাহি জানে ।

সদাশিব কভূ নাহি পায় তোমার ধ্যানে ।।

সবার ঈশ্বরী তুমি বেদের জননী ।

সুখদা বরদা উমা ভবের ঘরনী ।

দক্ষালয়ে তুমি সবে জীবন ত্যজিলে ।

একান্ন খণ্ডের এক কামাখ্যায় পড়িলে ।

সেই হেতে পীঠস্থান সেই স্থলে হয় ।

মরতের সর্ব্বলোক গমন করায় ।।

সেকালে বেদের ধ্বনি উচ্চারিত হয় ।।

আনন্দে মানব গণ দণ্ডবৎ করয় ।।

এ হেন মন্ত্র পড়ি দিনু আমি সিন্দুরেতে

তাহাতে সিন্দুল বিন্দু উজ্জ্বল হইল ।

অসম্ভব সম্ভব যার তেজ বন হল ।

কার আঞ্জা…?

হাড়ির ঝি চন্ডির আঞ্জা ।

আমার এ সিন্দুর পড়া উমকাকে যদি না 
লাগে ।

   শিবের পঞ্চমুন্ডের জটা ছিড়ে
ভূমিতে পড়ে ।।


নিয়মঃ প্রথম কচি কলাপাতায় গব্যঘৃত মাখাইয়া চিনার সিন্দুর উহাতে লিপ্ত করিবে । যে
নারী বাম হস্তের উপর ঐ পাতা রাখিয়া মার মন্দিরে যাইয়া উক্ত মন্ত্র একশত আট বার
উচ্চারণ করিয়া । নিজের সীমান্ত ও ললাটে বাম হস্তের কনিষ্ঠা আঙ্গুলি দ্বারা তিলক
কাটিয়া স্বামীর নিকট গমন করে । তাহার প্রতি দৃষ্ঠিপাত করিলে স্বামী তাহার চিরকাল
ক্রীতদাশের ন্যায় অনুরক্ত হইবে । কোন কারনে তাহার প্রেমফাস ছিন্ন করিতে পারিবে না
। উমকীর স্থলে স্বামীর নাম উচ্চারন করিতে হয় ।


দুষ্টা স্ত্রী
বশীকরন মন্ত্রঃ

ধুল ধুল ধুলের রানী ।।

মনোমোহিনী মনোহারী শুন মোর বানী ।

হাতেতে তুলিয়া ধুলা নিলাম আঙুলে করে ।

পড়িলাম যতনে তাহা মহাদেবীর বরে ।

আমার এই ধুলা পড়া দিলাম উমকির অঙ্গে ।

যে জন হাটিয়া যায় অতি রঙ্গে ভঙ্গে ।।

তাহার মন কেড়ে এ ধুলা আনিবে ।

আমার বশ্যতা যে স্বীকার করিবে ।


নিয়মঃ ধুলার উপর দিয়া যখন আপন নারী চলিয়া যাইবে । তখন তাহার বামপায়ের
বৃদ্ধাঙ্গুল যে স্থলে পড়িয়াছে সে স্থলের ধুলা লইয়া উল্লিখিত মন্ত্রে তিনবার
অভিমন্ত্রিত করিবে । অলক্ষিতে তাহার গায়ে ফেলিয়া দিবে । বলা বাহুল্য এরূপ কার্য্য
আপন ধর্মপত্নী ব্যাতিত অন্যের উপর প্রয়োগ কোন ফল হয় না ।।


সরিষা পড়া বশিকরণ
মন্ত্রঃ

সরিষা চল কাউরে যাই ।

কাউরে আছেন ছুতার বুড়ী ।

তার খোলাতে সরষে ভাজি ।

করবে সরষে চড়বড় ।

উমকীর মন করবে ধরফড় ।

কার আঞ্জে…?

কাউরের কামিক্ষা মার আঞ্জে ।

কার আঞ্জে…?

হারির ঝি চন্ডির আঞ্জে ।।


নিয়মঃ যদি কোন ব্যাক্তি নিজ স্ত্রীর নাম করিয়া উপরে লিখিত মন্ত্রে কিছু সরিষা
লইয়া তিনবার মন্ত্র পুত করিয়া খদির কাষ্ঠের আগুনে নিক্ষেপ করে তাহা হইলে তাহার
দুষ্ঠাস্ত্রী বশীভুতা হইয়া থাকে । বলা বাহুল্য প্রতিবার মন্ত্র পাঠান্তে সরিষার
উপর একটি করিয়া ফু দিবে ।

যেকোন মেয়ে বশ করতে এখানে ক্লিক করুন