হরেক রকম মন্ত্র শিখুন গুরু বিদ্যা মন্ত্র কোন ভুল নাই (পরীক্ষিত)

 

আপদ বিপদ থেকে রক্ষা মন্ত্রঃ


ঘটে পটে পবিত্র
ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর

তিন জন রহিল
অমুকের গর্ভের ভিতর।

অমুকের একগাছ লোম
নিয়ে থুইছে

ব্রহ্মা বিষ্ণু
শিব তিন ভাইর মাথা খাইছে ।


নিয়মঃ গোসল করবার
পর মন্ত্রটি পাঠ করে বুকে ফু দিলে কেউ কোন ক্ষতি করতে পারবে না ।



মন্ত্রের গুন নষ্ট করার মন্ত্রঃ


ধরিম লোটা ধরিম
ফোটা

কোথায় যাওরে
হাওয়ার বিষ,

যেখানে বান্দিস
সেখানে থাক

গুরুর চরণ মাথায়
রাখ ।।

নিয়মঃ এক
নিশ্বাসে তিনবার এই মন্ত্র পাঠ করে বাম পা দিয়ে মাটিতে আঘাত করতে হবে ।।

 

কুকুর তাড়ানো মন্ত্রঃ


কুকুর মাথার পাক

তুই কুকুর মুই
বাক

তুই কুকুর কষ্টে
থাক ।।


নিয়মঃ এই মন্ত্র
তিন বার পাঠ করে কুকুরের দিকে ফু দিবে ।।




কুকুর কান্না বন্ধ করার মন্ত্রঃ


নাই গুড় গুড়
নাইয়া মাটি

ও কুত্তা তোর
কান্না কাটি।।


নিয়মঃ কনুই
আঙ্গুল একত্র করে এক নিঃশ্বাসে এই মন্ত্র তিন বার পড়লে কুকুরের কান্না বন্ধ হবে।।


ক্ষুধা মন্দ দূরীকরণের মন্ত্রঃ


নুনিয়া সাগরের
নুন

দধি সাগরের পানি

এই জল পড়িয়া দিল

তেতুলা ব্রাহ্মণী

আমার শরীরের জড়ি
বুটি যাইস

এই মন্ত্রে বুড়ির
দয়া হইস।


নিয়মঃ খাবারের পর
কিছু নুনের উপড় তিন বার পাঠ করে ফু দিয়ে খেতে হবে।।





শরীরের দাগ মুছে ফেলার মন্ত্রঃ


ধুল ধুল মহা ধুল

এই ধুলা পড়া দিয়া
গেল,

রাম লক্ষণ দেবি
দুর্গা মাও,

অমুকের অঙ্গের
চূরার ঘাও,

ব্রহ্মা বিষ্ণু
মহাদেবের মাথাত ,

মুছিব দুই পাও

মোর মন্ত্র হেলিশ
ফেলিশ

মহাদেবির পুজা
বাম পায়ে ঠেলিশ।।





চোর বন্ধের মন্ত্রঃ


আয় সখি আয় মায়

চোর চারটা দেখতে
যাই,

নয়া লাঙ্গের নয়া
ঈশ

চোর পালাতে না
পায় দিশ।

ভাঙ্গা কুলা
দুয়ারে আছে

চোর সান্দায় ভুল
ধরিছে।।

নিয়মঃ এই মন্ত্র
পাঠ করে একটা ভাঙ্গা কুলা দুয়ারে রাখলে চোর বাড়ীতে প্রবেশ করতে পারিবে না ।।


চোর বন্ধের দ্বিতীয় মন্ত্রঃ

দুই দুয়ারে দুই
কুলা

চোর চোরা ধানের
গোলা,

এই যে চোরের
কাটিনু মাথা

চোরকে লাগুক ভুলা

আল্লাহকে সালাম

আল্লাহকে সালাম


নিয়মঃ এই মন্ত্র
চৈত্র সংক্রান্তির রাতে একটা বট গাছের পাতায় লিখে বাড়ীর মূল দরজায় নীচে পুতে রাখলে
চোর বাড়ীতে প্রবেশ করতে পারিবে না।