রুগির শরীরে জ্বীন হাজির করার নিয়ম

প্রথমে পাক পবিত্র জায়গায় আসন করতে হবে।
তার পর রুগিকে সামনে বসিয়ে। সামনে আগুন
জ্বালিয়ে ধুপ দিতে হবে। নিচের মন্ত্র গুলো এক
পাঠ করে হাতে কিছু ধুপ নিয়ে আগুনে ফেলে
দিতে হবে। এই ভাবে নিচের মন্ত্র পাঠ করার
আগেই জ্বীন শরীরে ভর করবে। তার পর নিচের
কুন্ডুলি দিয়ে রুগিকে মাঝখানে রেখে চাকু দিয়ে
গোল দাগ দিতে। তাহলে আর জ্বীন পালাতে
পারবে না। তার পর জ্বীনকে প্রশ্ন করার পর।
চলে যেতে বলতে হবে। যদি না যায় তাহলে।
অল্প একটু নিশাদল এবং চুন কাপড়ে একত্রে
করে রুগির নাকে ধরলে জ্বীন চলে যেতে চাইবে
তখন জ্বিন হিন্দু হলে কালির দোহাই দিয়ে বলতে
হবে সে যেন আর না আসে। আর জ্বীন
মুসলমান হলে সোলেমান নবীর দোহাই দিয়ে
বলতে হবে সে যে আর না আসে। তার পর চাকু
দিয়ে বান কাটা মন্ত্র পড়ে গোল দাগে ✘ দিলে
চলে যাবে। তার পর রুগির শরীরে তাবিজ দিলে
জ্বীন আর আসতে পারবে না।
রুগীর শরীরে জ্বীন হাজির করাঃ
লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, বিসমিল্লাহ হিল
দেও, দানব,জ্বীন,পরী অমুকের অঙ্গে আয়
লোহার বজ্রফীল হাজির শাও,হাজির শাও, হাজির শাও ।।
নিয়মঃ মন্ত্রটি তিনবার পাঠ করে রোগীর মাথায় ফু দেওয়ার সাথে সাথে জ্বীন হাজির হবে।।।
আছরের ঝাড়াঃ
রামের বান লক্ষনের গুনবির দপাকরি ওরে শুন শনিবারে করিয়াছি যা মঙ্গল বারে উঠিয়া যা অমুকের সর্বঙ্গে চাড়িয়া রাক্ষসের কোলে চলিয়া যা, যা রে যা অমুককে চাড়িয়া যা দোহাই রামলক্ষনের দোহাই সীতাদেবীর হুঁ হুঁ হুঁ ছৌঁ ছৌঁ ছৌঁ হুংকারে চাড় দোহাই সোলেমান বাদশার চাড় ৭বার।
১।নরসিং আছরের ঝাড়াঃ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, দোহাই আল্লাহ, দোহাই আল্লাহ, দোহাই খোদার,দোহাই খোদার,দোহাই সোলেমান বাদশার,দোহাই সোলাইমান বাদশার, দোহাই নরসিংহের, দোহাই নরসিংহের।
চলিল নরসিং করিল গমন স্বর্গ মর্ত্য পাতাল কাপে এই তৃ-ভুবন, ঘর ভাঙ্গে দোয়ার ভাঙ্গে, ভাঙ্গে লোহার শিখল বায়ে বাতাস শুকে মায়ে তারে পূজে,দেউ পরী ভুত,প্রেরত,জক্ষ,দানব,ডাগিনি মগিনি,যুগিনি,নির্মগ্যা নিটুর অংগা অলংকার, ক্ষেত্র পাল,সাম পরী,ফুল পরী,সাত বোন জল কুমারী,স্থল কুমারী,৩০শ কোটি দেউ পরী, বান-টোনা যাদু চেহের জ্বর জারি,দশা কজ্বা কালী তুর চারভেদ হেরেইন হইলে মারে মোর বাপ গুরু নরসিং হু হুংকার পরী জার লংকার দ্বার দোহাই তক্ত সোলেমান বাদশার ৭বার।।।।।।
২। নরসিং গোঁসাই হাতে লইল বান আসমান জমিন কৈল্লাম খাঁন খাঁন ভূত-প্রেরৎ মারম ডলি মারম তালি মগধৈশ্বরী মায় ষোরশ মাত্রিকা চোরশ মাত্রিক মারমা মার আজ্ঞা কেতুরিয়া নরসিংহের আজ্ঞে ওঁ হুঁ রাঁর দ্রিঁ পট স্বাহা ।
নিয়মঃ (ওঁ হুঁ রাঁর দ্রিঁ পট স্বাহা) পাঠ করিয়া হাতে তিনটি তালি দিবে।
রুগীর উপড় জ্বীন হাজির করা মন্ত্রঃ
১। দক্ষিণে নামিল রামের খুটি জুইগ্যা জুগিনী মইগ্যা মগিনী চান মগা মগিনী সেই পুস্তক রামের খাম রাম শ্রী কাম মাইলাম বান অমুকের অষ্ট গফুর মোহান চল চালান শিগ্রী চল যদি এই মন্ত্র লড়ে দুর্গাদেবীর জটা ছিড়ি ভুমিতে পড়ে।।
২। রামের ধনু লক্ষণের বান লংকায় মারিলাম বান করিলাম খাঁন খাঁন। যদি এই মন্ত্র লড়ে চড়ে ঈশ্বর মহাদেবর জটা ছিড়ি ভুমিতে পড়ে চল চালান চল অমুকের অষ্ট মোকাম জুরি শিগ্রী চল।।।
জ্বীন হাজির চালানঃ
১। আলিফ আল্লাহর নাম মিমন্ত সেইনাম প্রচারিত হইল,আলিফ লাম মিম জালিকাল কিতাবু লারাইবা ফিহি হুদাল লিল মুক্তাকিনাল লজিনা হুম আন চলাতিহিম ছাহুন ওয়ামমাযু নাল মায়ুন চল চালান চল অমুকের অষ্ট মোকামপ শিগ্রী চল দোহাই আল্লাহর।।
জ্বীন হাজির করার পর

কুন্ডলীঃ
১। আকাশের দেউ পাতালের নাগ,খালে কুম্ভীর,বনের বাঘেতে সোবের বর্কনি লোহার জামা গায়ে দি যাহা তাহা যায় যদি মোর কন্ট গা করছ আল্লা মোহাম্মদের দোহাই লাগে।। ৭বার
২। কুন্ডলী কুন্ডলী সাব মুই দিলাম কুন্ডলী চতুর দিকে অন্ধকার রামে দিল কুন্ডলী সার অমুকের অষ্ট মোকাম বন্ধ করিলাম মুই এই মন্ত্র যদি করচ গাঁ অদ্য দেবতার মাথা খা, ওঁ ঝঁ পট স্বাহা ৭বার
কাজ করার আগে ভালো কোন কবিরাজে অনুমতি নিবেন। 
বিঃদ্রঃ পোষ্ট কপি করে অন্য জায়গায় পোষ্ট করলে আইন গত ব্যাবস্থা করা হবে।। 
ধন্যবাদ
যোগাযোগঃ
imo & whatsapp no: 01828370914