কলম জাগানোর আমল
বিছমিল্লাহির রামানির রাহিম,
আলিফ লাম মিম,
তিন হরফের শক্তি অসিম।
তিন হরফের নামে,
কলম জাগাই লাগাই কামে।
জাগরে কলম জাগরে জাগ,
কাগজ কলমের মিল আজীবন থাক।
মিলে মিল তিন মিল,
মারলাম কলমে খোদার হুকুমের খিল।
ইয়া আল্লাহ ইয়া রহমান,
আমার মুশকিল কর আছান।
দোহাই দোহাই দোহাই,
পাক পাঞ্জাতান।
নিয়মঃ যে আরবি মাসের চাঁন্দের ১১ তারিখ বৃহস্পতিবার হবে। সেই দিন আছরের নামাজের পর আগে এই আমলের যাকাত এর নিয়তে ২ রাকাত সালাতুল হাজাত নামাজ আদায় করে। ঐবৈঠকে ১১টা আগরবাতি জ্বালিয়ে বড়পীর সাহেবের নামে নেয়াজ ফাতেহা দেবে। ফাতেহা শেষ করে ১১ বার দরূদ শরীফ পড়ে উপরে মন্ত্র ৭১ বার পরবে। পড়া শেষ হলে আবার ১১ বার দরূদ শরীফ পরে সফল নবী রাসূল ও আউলিয়াগণদের উপর দোয়া বখশে দিয়ে। নেয়াজ ছোট ছোট বাচ্চাদের খাইয়ে দেবে। নেয়াজ নিজেও খাবে এবং ঘরের সবাইকে দেবে। (নেয়াজ অর্থ মিষ্টি জাতীয় তবারক)। এই আমলে মন্ত্রের যাকাত আদায় হয়ে যাবে। তারপর যখনই কোন তাবিজ কবজের আমলে বসবে। আমলের আগে কলমে এই মন্ত্র ৭ বার পরে দম করে কাজ শুরু করবেন।
বিঃদ্রঃ নেয়াজ বা শিন্নির সাথে ১ গ্লাস পানি ও রাখবেন ফাতেহা শেষ হলে ঐ আসনে নিজে শোনেন এমনভাবে। ফেরেস্তা মক্কেলদের ১টা সালাম দিয়ে। প্রথমেই পানি গ্লাস হাতে নিয়ে সম্পূর্ণ পানি নিজে খাবেন কাউকে দেবেন না। তারপর তবারক সবাইকে খেতে দিবেন।
তাবিজ লেখার কালি
শান্তি কর্মে – চন্দন কালি
বশিকরনে – গোর চনার কালি
স্তম্ভনে – হরিদ্রার কালি
বিদ্বেষনে – ৮ তিতা গৃহ ঝুলের কালি
ঊচ্চাটনে – চিতার ভষ্মের কালি
মারনে – অষ্ট বিষ কালি
এর সাথের সংযোযন বিকল্প কালি
১। শোনন পক্ষির মল। ২। চিতা মূল। ৩। বিটলবন। ৪। দুতরার রস। ৫। জুল। ৬। সুঠ। ৭। পিপুল এবং ৮। কাল গোলমরিচ।
নিয়ম: উপরের সামগ্রীর সাথে নিম্নের সামগ্রী মিশ্রন অথবা বিকল্প ব্যবহার করবে।