(ক)-ফুল পড়া মন্ত্রঃ
ফুল ফুল মহাফুল, ফুলের ভীষণ কৈলাসে থাকে মা তোমাকে ফুলের সাধনায় ভক্তে ডাকে, ভক্তের বাঞ্চনা পূর্ণ কর তা না হলে ত্রিশ কোটি দেবতার মাথা খাও! (তিন দফা পড়িতে হইবে)
(খ)-ভূত হাজির করার চালানী মন্ত্রঃ
শিব শিব মহাশিব
শিবের আসন বাসন লড়ে,
শিবেরে আসন বাসন ধরে দিলাম টান
শিব বলে প্রাণ হারাইলাম
শিব বলে গো হরি!
অকুমারী নারী আমি
কোন কোন চোরা আইল চুরি করিবার ৷
যদি চোরা মান করে ৷
বন্ধু বলে হাত ধরে
যদি চোরা মন করে
মার সাথে ঘর করে,
এংগেল দিল জেংগেল দিল
একখানা কুলা দিল।
এই সমস্ত জিনিষ শিবের বিয়ায় দান পাইল
শূন্যে থাকে শূন্যের গুরু
শূন্যে থাকে নিরঞ্জন
ওরন কোরন জ্বীন পরী
দেউ দানব মাদার কালী
ভূত পেতনী বার ভাই বইশাল
হাইছা কাইছা যে কেহ আমার আসরে
আসিয়া যদি না কও কথা
খাও কার্তিক গণেশের মাথা !
দোহাই সোলেমান নবী ৷
আয়,আয়, আয়।
ভুত পেতনী ছাড়ানো মন্ত্রঃ
দোহাই ধর্ম দোহাই ধর্ম ধর্মের নিরাঞ্জন, তিনজনে একজন একজনে তিনজন
ত্রিভুবন যার দোহাই লাগে তার
ভুতে মানে পেতে মানে,
ছুতে মানে হাইহা মানে কাইঁছা মানে
বারভাই বইশালে মানে চোরায় মানে, চোরী মানে।
জ্বীন মানে পরী মানে
উনচল্লিশ বাই
বাতি শ্লিষায় মানে….. (ছু-ছাড়)