অদ্ভুত তেলেসমাতি কুফরি বশীকরণ গুরু বিদ্যা মন্ত্র শিখুন

 

বশীকরনের মুসলমানি মন্ত্রঃ

সুরমা সুরমা তুমি শোন
মোর বাত

অমুকীকে দর্শন দিয়ে আন
মোর সাথ।

পীর মোহম্মদ কা আঞ্জা
কহিনু তোরে

পয়ছান না হলে মশান নড়ে

মোর এই সুরমা পড়া লাগে
নাহি যদি

মোহাম্মদ পীরের আঞ্জা
রইল তোমা পরি

 

নিয়মঃ শুক্রবার দিন সকলের আগে মসজিদে গিয়ে প্রথম কাতারের
ডাইনের প্রথমস্থানে বসবে এবং জুমার নামাজ আদায় করবে । নামাজ অন্তে কিছু সুরমার উপর
উক্ত মন্ত্র ৩ বার পরে ফুদিয়ে সেই সুরমা চোখে দিয়ে যে নারীকে বশীভুত করতে চাও  গিয়ে তাকে দর্শন দিবে ।।


মেয়ে ভুলানো পানি পড়া মন্ত্রঃ

রবি ঊঠে ধবধবাইয়া

মুখে ফাকা তুড়া

ফলানীর পাঁচ আত্না

পাঁচ পরাণ খাইলাম

শুষ জালি কুমড়া

বুকে খাইলাম চুষে

পিঠে খাইলাম চুষে

পাঁচ আত্না পাঁচ পরাণ

খাইলাম কষে

ফলনারে না দেখলে

ফলানীর প্রাণ শুষে

শুষুক প্রাণ কুষুক মন

যেবত না দেখে ফলনার প্রাণ

কার আইঞ্জা

হারির আইঞ্জা

গুরুর পাও

সিদ্দীকী কর

কাইলকা চন্ডির মাও

নিয়মঃ শুক্রবার সারাদিন
পর রাত ৮টার সময় তে পথে একা একা বসে মন্ত্রটি মুখস্ত করিতে হইবে । একদিনে যদি
মুখস্ত করা সম্ভব না হয় তবে অন্যদিন ঠিক ঐ বারে ঐ সময় মুখস্ত করিতে হইবে ।

 

মন্ত্রটি কাজে খাটানোর
নিয়মঃ শনিবার অথবা মঙ্গল বার দিন নতুন পাতিলে করে পূর্ব দিকে মুখ করে শ্বাস বন্ধ
করে নদীর পাকের পানি লইয়া আসিবে ।যে বারে পানি আনিবে সেই বারে ঐ পানি লইয়া সূর্য
উদয়ের সময় পুকুরে নাভী পানিতে নামিয়া সূর্যের দিকে অথাৎ পূর্ব দিকে মুখ করে
দাড়াইয়া মন্ত্রটি মনে মনে শ্বাস বন্ধ করে তিনবার পাঠ করে ঊক্ত পাতিলের পানির মধ্যে
তিনটি ফু দিবে । তাহার পর ঐ অবস্থায় উক্ত পানি পান করিয়া স্ত্রীর সাথে দেখা করিলে
স্ত্রী তাহার চিরদিনের জন্য বাধ্য হইবে ।


দ্বিচারিণী রমণী বশীভূত করিবার উপায়ঃ

জালিনুস হাকিম
বলিয়াছেন__ যাহার পত্নী পর পুরুষানুগামিনী হয়,সেই রমনী যখন চিরুনী দিয়া মস্তকের
কেশ আচড়াইয়া ফেকিয়া দেয়, সেই মাথার কেশ অগ্নিতে জ্বালাইয়া ঐ কেশ ভম্ম ছাই গুলি
পুরুষাঙ্গে লাগাইয়া স্ত্রীসহবাস করিলে ঐ রমনী কাছে যদি অন্য কোন পুরুষ গমন করে সে
কাপুরুষ হইয়া তখনই লজ্জিত অবস্থায় প;আয়ন করিবে । অন্য পুরুষ সে রমনীর সহিত কখনই
সহবাস করিতে সক্ষম হইবে না । কাজেই ঐ দ্বিচারিণী রমনীকে পতির বশীভূত হইয়া থাকিতে
হইবে । ক্রমে যে তাহাকে শান্তভাব ধারন করিতে হইবে ইহাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই ।


নারীকে প্রণয় বন্ধনে বাধিয়া রাখিবার উপায়ঃ

রমনীর নাভীর নিচের লোম
অগ্নিতে জ্বালাইয়া সেই লোম ভম্ম গোলাপ জলে গুলিয়া পুরুষাঙ্গে মাখিয়া স্ত্রীসহবাস
করিলে উভয় নর নারী উভয়ের প্রণয় বন্ধনে বন্দী হইবে । রমনী কখনই আর অন্য কোন পুরুষের
দিকে মন করিবে না । ইহা পরীক্ষা করা হেকমত ।।


রমনী বশীভুতকরন হেকমতঃ

বাস্তাতোন ফেল এয়াওমে ওয়াল জেছমে ওল্লাহো 
ইউতিল মোলকা মাইএশাও ওয়াহয়াচ্ছামিও আলিম।।

এই আয়াতটি ৪০বার পাঠ
করিয়া রমনীর পরিধান করা বস্ত্রের এক কোনে ফু দিয়া রাখিবে এবং উক্ত আয়াত দুধ দিয়া
রমনির কাপড়ে এক কোনে উহার নাম সহ লিখিবে । যখন ঐ কাপড় পরিধান করিবে অমনি অধৈয্য
হইয়া ঐ পুরুষের নিকট উপস্থিত হইবে । আর স্ত্রী পুরুষের দুই জনে প্রানে প্রানে
মিশিয়া থাকিবে ।


ঐ দ্বিতীয় হেকমতঃ

শনিবার মঙ্গলবারে
শ্মশানের কয়লা অস্থি আর কবরের মাটি ও তথাকার তুলসি গাছ তুলিয়া লইবে । তারপর যে রমনীকে
বশ করিবে সে রমনীর পরণের কাপড় হইতে এক কোন থেকে কাচি দিয়া কাটিয়া লইবে এবং ঐ রমনীর
নথ ও মাথার চুল কাটিয়া রাখিবে । ইহার পরে শ্মশানের কয়লা,কবরের মাটি এক সঙ্গে
মিশ্রিত করিয়া ঐ মাটিতে একটা পুতুল তৈয়ার করিবে আর ঐ পুতুলের পেটের মধ্যে তুলসির
শিকর,অস্থি,কাপড় কাটা,মাথার চুল বা নখ পুরিয়া দিয়া তারপরে পুতুলটি সেই স্ত্রীলোকের
ঘাড়ে স্পর্শ করাইয়া পুতুলটি একটি লোহার পেরেকে গাথিয়া ঘরের দেওয়ালে বান্ধিয়া
রাখিবে । ইহার পরে রমনীর নাম লইয়া ১০১ টা আলপিন দিয়া বান্ধিয়া রাখিবে । রমনী তখনই
আসিয়া পুরুষের সহিত মিলন করিবে ।


স্ত্রী বিরাগী
স্বামীর মনহরনঃ

সিন্দুর সিন্দুর সিন্দুর
রানী

মহেন্দ্র পর্বতে তোমার
উৎপত্তি,

আমার এই সিন্দুর পড়া

অমুকির কপালে দিলে ফোটা,

অমুকে হয় বোকা পাঠা।

কার আঞ্জে

হারির ঝি চন্ডির আঞ্জে।

আমার এই সিন্দুর পড়া যদি
লঙ্ঘে

ঈশ্বর মহাদেবের
পঞ্চমুন্ডের বাম পদে ঠেকে ।

 

নিয়মঃ কিছু খাটই স্বর্ণ
সিন্দুর নিয়ে তার উপর উক্ত মন্ত্র ১০১ বার পড়ে ফু দিবে । তারপর গোসল করে সেজে গুজে
কপালে সেই সিন্দুর ফোটা ও সিথিতে সিন্দুর দিয়ে দুপুর বেলায় আহারাদি পর পান হাতে
স্বামীর কাছে যাবে । স্বামী যতই স্ত্রীবিরাগী হোক না কেন তার কপালে ও সিথিতে সেই
সিন্দুর দেখলে সে দাসবৎ স্ত্রীর বশীভুত হবে । তিন দিন এভাবে কর্মাদি করলে স্থায়ী
ফল লাভ হয় । মন্ত্রে অমুকের জায়গায় স্বামীর নাম উচ্চারণ করবে ।


গুয়া পান বশীকরণ মন্ত্রঃ

বামুনহাটির পান
মেঘবর্ণ হয়।

শ্রীদুর্গা আসিয়া পান
তথায় তুলয় ।।

মহাকাল পাশে থাকি উঁকি
মারি চায় ।

ভুত-প্রেত দৈত্য-দানা
নাচায়ে তথায় ।

আমার এই পানপড়া পেয়ে
যে সন্ধান ।

আমার পাছে পাছে হয় সে
ধাবমান ।।

নাচে মহাকাল আর নাচে
মহাকালি ।

তাথৈ তাথৈ মুখে দেয়
হাতে তালি ।।

জয় জয় শ্রীদুর্গা মা
দাও আমায় বর ।।

আমার এই পান পড়া
উমকীকে ধর ।

খায় বাঁ না খায় যদি
হাতে করে ধরে ।

উমকীর চৌদ্দ প্রান
তাহাতেই পুড়ে ।

অন্যের আঞ্জা নহে
শ্রীদুর্গা মার আঞ্জা ।

নড়ে যদি ইহা কভূ গিয়া
ঠায়ে ধস ।

এই পাল পাড়াপাড়ায় উমকী
হয় মোর বশ ।।

কার আঞ্জে…?

দেবি শ্রীদুর্গার
আঞ্জে ।

কার আঞ্জে…?

শ্মশানচারী শিবের
আঞ্জে ।।


নিয়মঃ শিবচতুর্দ্দশীর রাত্রে অপমার্গের মূল
উত্তোলন করিয়া আনবে । তারপর উহা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করিয়া কাটিয়া ছায়াতে শুষ্ক করিয়া
লইবে । তাহার পরে হামান দিস্তায় উত্তমরূপে চূর্ন করিয়া রাখিয়া দিবে । তারপর
নানাবিধা মশলা সহযোগে গুয়াপান (ছাচিপান) সাজিয়া উহাতে ঐ চূর্ণ সামান্য দিয়া ঐ পান
সাতবার উক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রিত করিয়া কৌশলে পূর্ব্বক সে নারীকে খাইতে দিবে সে
চিরকালের মতো তোমার একান্ত বশীভূতা হইয়া থাকিবে ।। উমকীর স্থলে উক্ত নারীর নাম
উচ্চারন করতে হবে ।


চিনার সিন্দুর বশীকরন মন্ত্রঃ

গিরিরাজ কুমারী উমা
তুমি মহামায়া ।

সকলের দেহ মাঝে হও উমা
কায়া ।

দক্ষালয়ে তুমি উমা
দেহত্যাগ ফেলে ।

মরতের দুঃখ কত হেরিতে
না না পেলে ।

কর্মফল যাহা ছিল নহে
নাহি জানে ।

সদাশিব কভূ নাহি পায়
তোমার ধ্যানে ।।

সবার ঈশ্বরী তুমি
বেদের জননী ।

সুখদা বরদা উমা ভবের
ঘরনী ।

দক্ষালয়ে তুমি সবে
জীবন ত্যজিলে ।

একান্ন খণ্ডের এক
কামাখ্যায় পড়িলে ।

সেই হেতে পীঠস্থান সেই
স্থলে হয় ।

মরতের সর্ব্বলোক গমন
করায় ।।

সেকালে বেদের ধ্বনি
উচ্চারিত হয় ।।

আনন্দে মানব গণ দণ্ডবৎ
করয় ।।

এ হেন মন্ত্র পড়ি দিনু
আমি সিন্দুরেতে

তাহাতে সিন্দুল বিন্দু
উজ্জ্বল হইল ।

অসম্ভব সম্ভব যার তেজ
বন হল ।

কার আঞ্জা…?

হাড়ির ঝি চন্ডির আঞ্জা

আমার এ সিন্দুর পড়া
উমকাকে যদি না  লাগে ।

   শিবের পঞ্চমুন্ডের জটা ছিড়ে ভূমিতে পড়ে ।।


নিয়মঃ প্রথম কচি কলাপাতায় গব্যঘৃত মাখাইয়া চিনার
সিন্দুর উহাতে লিপ্ত করিবে । যে নারী বাম হস্তের উপর ঐ পাতা রাখিয়া মার মন্দিরে
যাইয়া উক্ত মন্ত্র একশত আট বার উচ্চারণ করিয়া । নিজের সীমান্ত ও ললাটে বাম হস্তের
কনিষ্ঠা আঙ্গুলি দ্বারা তিলক কাটিয়া স্বামীর নিকট গমন করে । তাহার প্রতি দৃষ্ঠিপাত
করিলে স্বামী তাহার চিরকাল ক্রীতদাশের ন্যায় অনুরক্ত হইবে । কোন কারনে তাহার
প্রেমফাস ছিন্ন করিতে পারিবে না । উমকীর স্থলে স্বামীর নাম উচ্চারন করিতে হয় ।


দুষ্টা স্ত্রী বশীকরন মন্ত্রঃ

ধুল ধুল ধুলের রানী ।।

মনোমোহিনী মনোহারী শুন
মোর বানী ।

হাতেতে তুলিয়া ধুলা
নিলাম আঙুলে করে ।

পড়িলাম যতনে তাহা
মহাদেবীর বরে ।

আমার এই ধুলা পড়া
দিলাম উমকির অঙ্গে ।

যে জন হাটিয়া যায় অতি
রঙ্গে ভঙ্গে ।।

তাহার মন কেড়ে এ ধুলা
আনিবে ।

আমার বশ্যতা যে
স্বীকার করিবে ।


নিয়মঃ ধুলার উপর দিয়া যখন আপন নারী চলিয়া যাইবে ।
তখন তাহার বামপায়ের বৃদ্ধাঙ্গুল যে স্থলে পড়িয়াছে সে স্থলের ধুলা লইয়া উল্লিখিত
মন্ত্রে তিনবার অভিমন্ত্রিত করিবে । অলক্ষিতে তাহার গায়ে ফেলিয়া দিবে । বলা
বাহুল্য এরূপ কার্য্য আপন ধর্মপত্নী ব্যাতিত অন্যের উপর প্রয়োগ কোন ফল হয় না ।।


সরিষা পড়া বশিকরণ মন্ত্রঃ

সরিষা চল কাউরে যাই ।

কাউরে আছেন ছুতার বুড়ী

তার খোলাতে সরষে ভাজি

করবে সরষে চড়বড় ।

উমকীর মন করবে ধরফড় ।

কার আঞ্জে…?

কাউরের কামিক্ষা মার
আঞ্জে ।

কার আঞ্জে…?

হারির ঝি চন্ডির আঞ্জে
।।


নিয়মঃ যদি কোন ব্যাক্তি নিজ স্ত্রীর নাম করিয়া
উপরে লিখিত মন্ত্রে কিছু সরিষা লইয়া তিনবার মন্ত্র পুত করিয়া খদির কাষ্ঠের আগুনে
নিক্ষেপ করে তাহা হইলে তাহার দুষ্ঠাস্ত্রী বশীভুতা হইয়া থাকে । বলা বাহুল্য
প্রতিবার মন্ত্র পাঠান্তে সরিষার উপর একটি করিয়া ফু দিবে ।


দুষ্টা স্বামীকে বশিভুত করনঃ

সিন্দুর সিন্দুর চিনা
সিন্দুর

কামরূপ কামাখ্যায় তোমার
বসতি

আমার এই সিন্দুর পড়া

অমুকীর কপালে লাগাই ফোটা

অমুকি হয় বোকা পাঠা

আমার এই সিন্দুর পড়া যদি
লংগন হয়

মহেশ্বরের জটা খশি উমস
পদে পড়য়।

হারির ঝি চন্ডির আঞ্জে

আমার এ সিন্দুর পড়া অমুকীকে
শীঘ্র লাগ।।

 

নিয়মঃ প্রথমে শনিবার
একটি কোলা ব্যাঙ ধরবে । তারপর কিছু সিন্দুরের উপর উক্ত মন্ত্র ৭ বার পড়ে ফু দিয়ে
ব্যাঙের মাথায় দিবে । তারপর উহা নিজ সিথিতে পরে স্বামিকে দর্শন দিলে স্বামী বশীভুত
হবে এবং স্ত্রীর আঞ্জা পালনে আর অবহেলা করবে না ।


 

নিজের অবাধ্য
নারী বশ করার উপায়ঃ

এলাজে লোকমানি মধ্যে এই
বচন লিখিত আছে__ শুন শুন ওরে ধুতরা শুন পতি জানি তোমার জাতি ফলনার অঙ্গধর ভিতরে ধর
শিরে উঠে মস্তকে ধর দোহাই সোলেমানের -নারী অমুক পুরুষ অঙ্গে এসে বাস কর ।। একটি
জোরা ধুতরা ফুল হাতে নিয়া এই আয়াত তিনবার পাঠ করিয়া জোরা ধুতরার ফুলে ফু দিবে এবং
ঐ পড়া ফুল রমণীকে দেখাইলে সে আসক্ত হইয়া পুরুষের সহিত মিলন করিবে । ইহাতে স্ত্রী
পুরুষের মধ্যে আর কখনো বিচ্ছেদ হইবে না ।

 

যে রমনী লজ্জাবতী গাছের
পাতা নিজের শয্যার নিচে রাখিয়া দেয় । তাহার নিকট যেমন কোন পুরুষ গমন করুক না কেন ,
কাপুরুষের ন্যায় সহবাস অক্ষম হইয়া লজ্জিত হইয়া যাইবে । এই হেকমতটি অনেক স্ত্রীলোক
পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছে ।

স্ত্রীলোক সরীসৃপ কেঁচো
মরা শুষ্ক করিয়া যদি শয়ন করিবার শয্যার নিচে রাখিয়া দেয় কোন পুরুষ ঐ রমণীর সহিত
সহবাস করিতে সক্ষম হইবে ।।